শফিউল আলম, রাউজান। গত বৎসরের বন্যা হালদা ও কর্ণফুলী নদীর জোয়ারের পানির শ্রোতে ক্ষত বিক্ষত রাউজানের দক্ষিণ নোয়াপাড়া এলাকার সড়ক। প্রতিদিন এলাকার হাজার হাজার মানুষ স্কুল কলেজ মার্দ্রাসার শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে ক্ষত বিক্ষত সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিন নোয়াপাড়া, মোকামী পাড়া, কচুখাইন, ছমিদর কোয়াং এলাকায় যাতায়াতের সড়ক চট্টগ্রাম কাপ্তাই মহাসড়ক থেকে শুরু হয়ে উরকির চর ইউনিয়নের হারপাড়া, সার্কদা, দেওয়ানজি ঘাট হয়ে নোয়াপাড়া ইউনিয়নের মোকামী পাড়া, কচুখাইন, ও ছমিদর কোয়াং, এলাকায় যাতায়াতের সড়কটি গত বৎসরের বন্যার পানি ও হালদা কর্ণফুলী নদীর জোয়ারের পানির শ্রোতে সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়ে যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। জোঁ”র সময়ে কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীর জোয়ারের পানিতে ঐসব এলাকা ডুবে যায়। সড়কটি গনি মিয়ার ঘাট সড়ক ক্ষত বিক্ষত হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন কচুখাইন মিয়া আলী উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, উরকির চর হার পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াপাড়া কলেজে শত শত শিক্ষার্থী চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে যাতাযাত করছে। নোয়াপাড়া চৌধুরী হাট বাজার, নোয়াপাড়া পথের হাট বাজার শত শত মানুষ ক্ষত বিক্ষত সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। দক্ষিণ নোয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা নুরুউদ্দিন রওশন বলেন, বন্যা নদীর জোয়ারের পানির শ্রোতে ক্ষত বিক্ষত সড়ক টি দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ, শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে যাতায়াত করলে ও সড়কটি পুনঃনির্মান করার কোন উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্টরা। এ ব্যাপারে রাউজান উপজেলা প্রকৌশলী আবুল কালাম বলেন, বন্যা ও জোয়ারের পানির শ্রোতে ক্ষত বিক্ষত দক্ষিন নোয়াপাড়া এলাকার সড়ক গুলো পুনঃনির্মাণ করার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে ।
